ডাক্তারের সিরিয়াল পাওয়া যেন আজকাল আকাশের চাঁদ হাতে পাওয়া! আমাদের দেশের সাধারন মানুষ উন্নতমানের চিকিৎসা থেকে বরাবরই বঞ্চিত। যাদের সামর্থ্য নেই ভাল ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়ার তাদের জীবন কাটে ভুল চিকিৎসা আর নানান শারীরিক জটিলতায় ভুগতে ভুগতে। আর যাদের সামর্থ্য আছে তারাও যে খুব সহজে একজন ভালো ডাক্তার দেখাতে পারবেন, তা কিন্তু নয়! বাংলাদেশে ভালো ডাক্তার আছেন হাতে গোনা মাত্র কয়েকজন। তাদের বেশিরভাগের সিরিয়াল পেতে মাস খানেক লেগে যায়! তাহলে ডাক্তার কীভাবে দেখাবেন বলুন?
এই নিয়ে একটা প্রচলিত জোকস শোনাই আপনাদের ঃ
একবার এক ভদ্রমহিলা একজন খুব ব্যস্ত ডাক্তারকে ফোন করে বললেন, “ডাক্তার সাহেব, আমার খুব অসুখ। আপনাকে দেখাতে চাচ্ছি। আপনার সিরিয়াল কি পাওয়া যাবে?”
ডাক্তার বললেন, “এ সপ্তাহে কোন সিরিয়াল খালি নাই, আপনি সামনের সপ্তাহে আসেন”।
মহিলা আতংকিত কণ্ঠে বললেন, “ডাক্তার সাহেব! আমি তো খুব অসুস্থ, এর মধ্যে যদি মারা যাই?”
ডাক্তার নির্লিপ্ত কণ্ঠে বলে দিলেন, “ও নিয়ে আপনাকে টেনশন করতে হবে না। চাইলে আপনি যেকোনো সময় সিরিয়াল ক্যানসেল করতে পারেন”।
…
কি হলো? জোকস শুনে হাসছেন আপনি? আরে ভাই, এটা এখন আর শুধু জোকস নেই! এটা বর্তমান বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে চরম বাস্তবতা! আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থার এমনই বেহাল দশা যে এই ধরনের জোকস শুনে না হেসে আমাদের কাঁদা উচিত। আপনি অসুস্থ? চিকিৎসা প্রয়োজন? ভালো ডাক্তার দেখাবেন? জানেন কত দিন লাগবে ডাক্তারের সিরিয়াল পেতে? ততদিনে আপনার কি অবস্থা হতে পারে?
আমার জীবনের একটা বাস্তব উদাহারন দেই –
এলিফ্যান্ট রোডে একটা ফার্মেসিতে গিয়েছি ওষুধ কিনবো বলে। সেখানে এক আপুর সাথে অনেক দিন পরে দেখা। মাধুরী আপু, হাজব্যান্ডের সাথে থাকেন বনশ্রীতে, এখানে মায়ের বাড়িতে বেড়াতে এসেছেন। আপু প্রেসার চেক করালেন ফার্মেসি থেকে। প্রেসার খুব কম।
আমি জিজ্ঞেস করলাম- “আপু অসুস্থ নাকি আপনি?’
মাধুরী আপু একটু হেসে জবাব দিলেন – “হ্যা, একটু তো অসুস্থ”।
কথায় কথায় জানলাম মাধুরী আপু তিন মাসের প্রেগনেন্ট। সব কিছু ঠিকই ছিল, হঠাৎ করে কিছুদিন যাবত প্রেসার খুব আপ ডাউন করছে।
আমি আপুকে বললাম, “আপু ডাক্তার দেখান, এই সময়ে প্রেসার আপ ডাউন করা তো খুব খারাপ”।
আপু বললেন, “ডাক্তারের সিরিয়াল দিয়েছি। আগামি সপ্তাহে দেখাতে পারব”।
মাধুরী আপুর কথা শুনে আমি হতবাক হয়ে গেলাম! বলছেন কি উনি? উনি প্রেগনেন্ট, প্রেসার আপ ডাউন করছে খুব। যেকোনো মুহূর্তে ক্রিটিক্যাল প্রবলেম হতে পারে। অথচ ডাক্তারের সিরিয়ালের জন্য এক সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হবে?
আপু জানালেন তিনি ইবনে সিনার কোন এক বিখ্যাত গাইনি ডাক্তারকে দেখান। সেই ডাক্তার এর সিরিয়াল পাওয়া খুব কঠিন। ১০ – ১২ দিন আগে সিরিয়াল পাওয়া যায় না। আর এই সব ক্রিটিক্যাল সমস্যায় একটু নাম করা অভিজ্ঞ ডাক্তার দেখানোই ভাল। অনভিজ্ঞ বা নতুন ডাক্তার দেখাতে গেলে চিকিৎসার উল্টো রিএকশন হতে পারে। কথাটা শুনে আমার খুব খারাপ লাগল। অসুখে ডাক্তার দেখানোর জন্য ১০ দিন অপেক্ষা করতে হবে! এই ১০ দিনের মধ্যে রোগীর যেকোনো বড় ধরণের ক্ষতি হয়ে যেতে পারে!
ব্যাপারটা নিয়ে আমি অনেক চিন্তা করলাম এরপর। এভাবে চলতে থাকলে তো ডাক্তারের কাছে পৌঁছানোর আগেই অনেক রোগী মারা যেতে পারে। এই সমস্যার একটা সমধান হওয়া প্রয়োজন। দু একজন বন্ধুর সাথে কথা বলে জানলাম যে ইতিমধ্যে সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে! সেটা হচ্ছে – অনলাইনে সিরিয়াল দেওয়ার সুযোগ! বড় বড় ডাক্তাররা অনলাইনে বিভিন্ন স্বাস্থ্যসেবা ভিত্তিক ওয়েবসাইট থেকে সিরিয়াল নিয়ে থাকেন ইমার্জেন্সি ক্ষেত্রে। ডাক্তারের সিরিয়াল যত লম্বাই হোক না কেন, আপনার জন্য অনলাইনে সিরিয়াল দিয়ে দুই তিন দিনের মধ্যে ডাক্তারকে দেখানোর সুযোগ রয়েছে। তাতে সামান্য কিছু এক্সট্রা ফি রাখছে অনলাইন সাইটগুলো। এক বন্ধু আমাকে ইহাসপাতাল সাইটের (http://www.ehaspatal.com) কথা বললেন। এই সাইটটা বানিয়েছে কিছু নিবেদিত প্রান মানুষ যাদের উদ্দেশ্য সাধারন মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়া।
আমি ওদের সাইট ঘুরে কাস্টোমার কেয়ার এর নাম্বারটা নিলাম। তারপর নাম্বারটা পাঠিয়ে দিলাম মাধুরী আপুকে। মাধুরী আপু আমার দেয়া নাম্বারে ফোন দিয়ে স্বাস্থ্য পরামর্শ চাইলেন। ওদের বিশেষজ্ঞরা আপুকে এই অবস্থায় বেশ কিছু দরকারি স্বাস্থ্য পরামর্শ দিলেন, এবং দু দিনের মধ্যেই একজন বিখ্যাত গাইনি ডাক্তারের সিরিয়াল এর ব্যবস্থা করে দিলেন। মাত্র ১০০ টাকা এক্সট্রা চার্জ দিতে হলো। এবং ওদের ভালো সার্ভিস পেয়ে আপু নিজেও হতবাক! এখন উনি পরিচিত অনেক লোককে এভাবে অনলাইনে বা ফোন করে সিরিয়াল দিতে উৎসাহিত করছেন।
এই তো গেল কেবল ডাক্তারের সিরিয়াল দেওয়ার কথা। কিন্তু বাংলাদেশে এই মুহূর্তে কতগুলো স্বাস্থ্য পরামর্শ মুলক ওয়েবসাইট আছে জানেন? সংখ্যাটা ১০০ এর কাছাকাছি হবে। বেশিও হতে পারে। এরা প্রতিমুহূর্তে স্বাস্থ্য ভাল রাখার নানান উপায় নিয়ে আপডেট দিচ্ছে। deho.tv কিংবা dehobarta.com এর নাম তো শুনেছেন। এইছাড়াও বেশ কিছু ফেসবুক পেইজ আছে এই নিয়ে রেগুলার টিউন করে। তাছাড়া অনেক হসপিটাল ডিরেক্টরি আছে যেখানে হাসপাতাল নিয়ে দরকারি তথ্য পাবেন। বেশ কিছু ইকমার্স সাইট হয়েছে যেখান থেকে অনলাইনে ওষুধ অর্ডার করলে ভালো মানের ঔষধ পৌঁছে দেবে আপনার বাড়িতে! এভাবে প্রযুক্তি আমাদের স্বাস্থ্য খাতের বিভিন্ন সমস্যার একের পর এক সমাধান নিয়ে এগিয়ে আসছে।
এই ব্যাপারটা নিঃসন্দেহে স্বাস্থ্যসেবা খাতের ডিজিটালাইজেশন এর ক্ষেত্রে দারুণ কার্যকরী ভুমিকা রাখবে। শুধু ehaspatal নয়। আরও বেশ কিছু ওয়েবসাইট এই ক্ষেত্রে কাজ শুরু করেছে। যেমনঃ Doctorolla.com, healthprior21, rx71.co, doctorsbd.com, healthcarebd.com, qtaker.com ইত্যাদি। এদের মধ্যে আমি ehaspatal আর rx21 কে এগিয়ে রাখব এই কারণে যে তারা ডাক্তারের সিরিয়াল এর পাশাপাশি স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শ, রোগ নির্ণয়, স্বাস্থ্য টিপস ইত্যাদি বিনামূল্যে দিচ্ছে। তাছাড়া অনেক সাইটের আছে হাসপাতাল ডিরেক্টরি যেখানে দেশের বিভিন্ন স্থানের হাসপাতালের বিস্তারিত ঠিকানা, খরচাপাতি এবং সুযোগ-সুবিধার বিবরন ইত্যাদি দেওয়া আছে। আর এদিকে ehaspatal তো আরও এগিয়ে। তাদের আছে ঔষধ সরবরাহ করার অনলাইন সার্ভিস। অনলাইনে যেকোনো জরুরী ঔষধ অর্ডার করলে পৌঁছে যাবে আপনার বাসায়।
এখন অনেকেই মনে করতে পারেন যে, এদের সার্ভিস তো সম্পূর্ণ ফ্রি না! টাকা নিচ্ছে কাজের বদলে। আরে ভাই, বাংলাদেশে বাস করে কি নিজের লাভের কথা না ভেবে কার উপকার করার উপায় আছে? চাকরি বাকরি বিজনেস ফেলে যদি আমি সমাজের সেবা করতে থাকি তাহলে পেট চলবে? যদিও এই ওয়েবসাইটগুলো মূলত হেলথ সার্ভিস বিজনেস করছে, কিন্তু এখানে বিজনেসের মাধ্যমে তারা সমাজের উপকার করছে। এটা সত্যিই প্রশংসনীয় উদ্যোগ। আমি একটা কাজ করছি, পয়সা উপার্জন করছি এবং আমার কাজের ফলে মানুষ উপকার পাচ্ছে। এর চেয়ে মহান বিজনেস আর কি হতে পারে?
আশা করবো এর পর থেকে আপনারা যেকোনো স্বাস্থ্যগত সমস্যায় এইসব অনলাইন সাইটগুলর সাহায্য নেবেন। আমরা রেগুলার সাইটগুলো ভিজিট করলে এবং তাদের সার্ভিস নিলে তারা আরও বেশি উৎসাহী হবে এই কাজে ডেডিকেশন বাড়াতে। এবং এর ফলে আমাদের স্বাস্থ্যগত সমস্যার
পড়া লেখায় শিশুর আকর্ষন তৈরিতে করনীয়।
ভালো রেজাল্টের জন্য অনেক শিশুর বাবা-মা নানাভাবে চাপ প্রয়োগ করেন। শারীরিক শাস্তি কিংবা মানসিক চাপ দেওয়া যদিও কোনো শিশুর জন্যই ভালো নয়। তাহলে শিশুর পড়াশোনার উন্নতির উপায় কি? এ লেখায় রয়েছে কিছু দারুণ উপায়, যা বাস্তবে মেনে চলতে পারলে সহজেই শিশুর পড়াশোনায় উন্নতি করা সম্ভব হবে।
১. আনন্দের মাধ্যমে শিক্ষা
আপনার শিশু কোন উপায়ে শিক্ষা গ্রহণে সবচেয়ে আনন্দ পায় তা জেনে নিন। অনেক শিশুই শিক্ষার পাশাপাশি গান, নাচ, অঙ্গভঙ্গি, অভিনয়, আঙুল গননা কিংবা ভিন্ন কোনো উপায়ে খুব ভালো শিখতে পারে। তাই আপনার শিশুর জন্য সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি কোনটি তা জানুন ও শিক্ষায় কাজে লাগান।
২. শিক্ষা বিনিময়
শুধু পাঠ্যবইতেই শিশুকে সীমাবদ্ধ রাখবেন না। আপনার শিশু কোন কোন বিষয় শিখল তা তার কাছ থেকে বিস্তারিত জেনে নিন। এ বিষয়ে নিজের জ্ঞান থাকলে তাও তাকে জানান। এভাবে পারস্পরিক তথ্য বিনিময়ে আপনার সন্তান সহজেই শিক্ষালাভ করতে পারবে।
৩. ইউটিউবে শিখুন
ভিডিও শেয়ারিং সাইট ইউটিউব শুধু বিনোদনের বিষয় নয়। ইউটিউবে রয়েছে অসংখ্য শিক্ষামূলক ভিডিও। বহু মজার উপায়ে কঠিন সব সূত্র শিখতে চাইলে ইউটিউবে অনুসন্ধান করুন এবং আপনার সন্তানকে তা দেখান।
৪. নিজেও শিখুন
শুধু সন্তানকে শিক্ষা দিলেই হবে না, নিজেও শিখে নিন। সন্তানের সঙ্গে নিজে পড়াশোনা করুন। এতে সে দারুণ উৎসাহিত হবে।
৫. বিভিন্ন মাধ্যম একত্রিত করুন
আপনার সন্তানের শিক্ষার জন্য শুধু একটি বই যদি বারবার পড়তে হয় তাহলে তা একঘেয়ে হয়ে যাবে। তাই বিভিন্ন মাধ্যম থেকে তথ্য একত্রিত করুন।
৬. সঠিক স্থান বাছুন
শিক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নয় এমন সব বিষয় শিশুর পড়াশোনায় বিঘ্ন ঘটাতে পারে। তাই পড়ার টেবিলটি এমন স্থানে বসান যেখানে রেডিও কিংবা টিভির মতো মনোযোগ নষ্ট করার উপাদান নেই।
৭. উৎসাহ ও প্রশংসা
উৎসাহ ও প্রশংসার পেলে শিশু পড়ুয়াদের পড়াশোনায় আগ্রহ বহুগুণ বেড়ে যায়। তাই সর্বদা তাদের উৎসাহ দিতে ভুলবেন না। সামান্য উন্নতিতেই প্রশংসা করুন।
৮. ছাড় দিন
পড়াশোনার জন্য যখন শিশু ব্যস্ত তখন অন্যান্য বিষয়গুলোতে ছাড় দিন। পরীক্ষা সারাবছর থাকবে না, এ বিষয়টি নিজে মানুন এবং তাকেও জানিয়ে দিন।
৯. সময় ভাগ করুন
কোনো রুটিন ছাড়া পড়াশোনা করলে তা সঠিকভাবে কাজে নাও লাগতে পারে। আবার শিশুদের সঠিকভাবে রুটিন মেনে চলা কঠিনও হতে পারে। তাই শিশুর জন্য পড়ার সময় ভাগ করে দেওয়া উচিত আপনারই।
১০. পুরো পরিবারকে সঙ্গে নিন
শিশুর পড়াশোনার সহায়তার জন্য পুরো পরিবারকেই এগিয়ে আসা উচিত। বাসার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পড়ার বিষয় টাঙ্গানো, ডিনার টেবিলে অংকের সূত্র লাগিয়ে দেওয়া ইত্যাদি তাকে পড়াশোনায় এগিয়ে নিতে পারবে।
১১. অগ্রগতি খেয়াল রাখুন
শিশুর পড়াশোনায় অগ্রগতি সব সময় খেয়াল রাখতে হবে। কোনো সময় সে অমনোযোগিতা বা অন্য কোনো কারণে পিছিয়ে গেলে পরবর্তীতে তা পূরণ করা কঠিন হবে।
Labels:
শিক্ষার মান উন্নয়ন
শিশুর স্মৃতিশক্তি প্রখর হবে যেভাবে
সন্তানের মনে রাখার ক্ষমতা যদি ভালো হয়, তাহলে যেকোনো কিছু দ্রুত শিখতে ও
মনে রাখতে পারবে। সন্তানের স্মৃতিশক্তি প্রখর করতে কী করতে পারেন, সে
বিষয়ে কিছু পরামর্শ জেনে নিন।
কোনো কিছু ভিজ্যুয়ালাইজ করানো
আপনার সন্তান যখনই কোনো কিছু ভাবছে বা শিখছে, তখন সে চোখের সামনের বিষয়টিকে কীভাবে দেখছে তা আঁকতে বলুন। তাহলে দেখবেন, সে যা পড়ছে, জানছে, সেটি সহজে ভুলবে না। এ ধরনের কিছু গেম পাওয়া যায়। অবসর সময়ে খেলতে দিতে পারেন সন্তানকে।
অন্যকে শেখানোর দক্ষতা তৈরি করা
সন্তানকে শিক্ষকের ভূমিকায় আর আপনি শিক্ষার্থী—এই খেলা তার সঙ্গে খেলুন। বলুন, আজ যা কিছু শিখেছে তা যেন আপনাকে শেখায়। এটি করলে খেলার ছলে সন্তান পড়া তো শিখবেই। ভুলেও যাবে না। স্মৃতিশক্তির প্রখরতা বাড়বে।
গল্প বলানো
সাধারণ বিষয়গুলো তাকে গল্পের মতো করে বলতে বলেন। যেমন ধরা যাক, আজ স্কুলে কী করেছে, বন্ধুরা কী করল, টিফিনে কী খেল, শিক্ষকেরা কী কী বললেন। এভাবে মনে করে বললে স্মৃতিশক্তি ভালো কাজ করবে।
শুনে লেখার অভ্যাস
শিশুকে একটি কবিতা শোনান আর বলুন, সেটা সঙ্গে সঙ্গে লিখে ফেলতে। এভাবে মনে করে লিখতে বা বলতে পারার মধ্য দিয়ে দক্ষতা তৈরি হবে।
সূত্র: ফেমিনা, উইকি হাউ
আপনার সন্তান যখনই কোনো কিছু ভাবছে বা শিখছে, তখন সে চোখের সামনের বিষয়টিকে কীভাবে দেখছে তা আঁকতে বলুন। তাহলে দেখবেন, সে যা পড়ছে, জানছে, সেটি সহজে ভুলবে না। এ ধরনের কিছু গেম পাওয়া যায়। অবসর সময়ে খেলতে দিতে পারেন সন্তানকে।
অন্যকে শেখানোর দক্ষতা তৈরি করা
সন্তানকে শিক্ষকের ভূমিকায় আর আপনি শিক্ষার্থী—এই খেলা তার সঙ্গে খেলুন। বলুন, আজ যা কিছু শিখেছে তা যেন আপনাকে শেখায়। এটি করলে খেলার ছলে সন্তান পড়া তো শিখবেই। ভুলেও যাবে না। স্মৃতিশক্তির প্রখরতা বাড়বে।
গল্প বলানো
সাধারণ বিষয়গুলো তাকে গল্পের মতো করে বলতে বলেন। যেমন ধরা যাক, আজ স্কুলে কী করেছে, বন্ধুরা কী করল, টিফিনে কী খেল, শিক্ষকেরা কী কী বললেন। এভাবে মনে করে বললে স্মৃতিশক্তি ভালো কাজ করবে।
শুনে লেখার অভ্যাস
শিশুকে একটি কবিতা শোনান আর বলুন, সেটা সঙ্গে সঙ্গে লিখে ফেলতে। এভাবে মনে করে লিখতে বা বলতে পারার মধ্য দিয়ে দক্ষতা তৈরি হবে।
সূত্র: ফেমিনা, উইকি হাউ
Labels:
শিক্ষার মান উন্নয়ন
শুভ নববর্ষ '১৪২৪
'আজ মোরা উচ্ছ্বাসে বৈশাখ প্রাতে, আনন্দে উল্লাসে মেতেছিলাম একসাথে ''
বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভা যাত্রার মাধ্যমে বর্ষবরণ , শুভ নববর্ষ '১৪২৪ । উদযাপনে
--উপজেলা প্রশাসন, বদলগাছী, নওগাঁ
Labels:
শুভ নববর্ষ '১৪২৪
April 2017
- ১৫ ই আগষ্ট
- ১৬ ডিসেম্বর ২০১৬
- ২৬ শে মার্চ
- Birthday Party
- Happy New year -2017
- kadamgachi
- new year -2017
- samara
- software
- uno
- আই.সি.টি
- আইসিটি
- আউটসোর্সিং
- আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস- ২০১৮
- ইউএনও
- ইতিহাস
- উন্নয়ন মেলা ২০১৮
- এটুআই
- এলাকার উন্নয়ন
- এসএসসি ফলাফল ২০১৭
- ঐপাহাড়পুর
- কবিতা
- করোনা
- কুইজ
- কৃষি
- কোরনা-১৯
- ক্রিকেট
- ক্রীড়া
- খেলাধুলা
- গণিত
- জয় বঙ্গবন্ধু
- জয় বাংলা
- টিউরোরিয়াল
- ডিজিটাল ক্লাস রুম
- তথ্য আপা
- ত্রান
- নওগাঁ জেলা
- নকল
- নির্দেশনা
- প্রশাসন
- প্রাইমেরী স্কুল
- ফুটবল
- ফ্রিল্যান্সিং
- বঙ্গবন্ধু
- বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট - ১
- বিএমডিএ
- বিজ্ঞান ও প্রযু্ক্তি ক্লাব
- বিজ্ঞান ও প্রযু্ক্তি সপ্তাহ
- বিদ্যাসাগর ইন্সটিটিউট
- বিশ্বকাপ ২০১৮
- ভিশন ২০২১
- ভিশন-২১
- ভ্রাম্যমান আদালত
- মাদকাসক্তি নিরাময়
- মাদার অফ হিউম্যানিটি
- মুক্তিযুদ্ধ
- মুজিবনগর দিবস
- রোভার স্কাউট
- শাটডাউন
- শিক্ষা বৃত্তি
- শিক্ষার মান উন্নয়ন
- শুভ নববর্ষ '১৪২৪
- সমস্যা
- সমাধান
- সহস্র সুমন
- সামাজিক উন্নয়ন
- স্বাস্থ্য সেবা
- স্যাটেলাইট
- Display All