সচেতন থাকুন নিরাপদ থাকুন
১। কিছুদিন অপরিচিত এলাকায় যাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
২। অপরিচিত এলাকায় গেলে এক জায়গায় দাঁড়িয়ে এদিক-সেদিক উদভ্রান্তের মতো তাকানো থেকে বিরত থাকুন।
৩। কাউকে খুঁজতে গেলে তার সাথে পূর্বেই যোগাযোগ করে নিন, সারপ্রাইজ দিতে কিংবা কোন কারণেই না জানিয়ে যাবেন না।
৪। নিজের বাচ্চাকে তার মাকে ছাড়া কোথাও নিয়ে যাবেন না। বিশেষ করে যেসব বাচ্চারা ছিচ কাদুনে এবং খালি বায়না ধরে তাদের নিয়ে কয়েকটা দিনের জন্য একা একা দূরত্বে বের হবেন না।
৫। যদি চাকুরীজীবী হন, তবে প্রতিষ্ঠানের আইডি কার্ড সাথে রাখুন, প্রয়োজনে অপরিচিত এলাকায় গেলে গলায় ঝুলিয়ে রাখুন।
৬। কেউ কিছু জিজ্ঞেস করলে থতমত খাবেন না, কনফিডেন্ট/সহজভাবে উত্তর দিন। ভাব নিতে যাবেন না।
৭। পথে-ঘাটে কারো সাথে উটকো ঝামেলায় জড়াবেন না।
৮। এ ধরণের ঘটনা দেখলে নিরাপদ দূরত্বে গিয়ে পুলিশকে জানান।
৯। গণপিটুনি দেখলে তৎক্ষনাৎ ৯৯৯ এ ফোন দিন।
১০। যদি আপনি কোনও এলাকায় নতুন হোন (আপনাকে যদি কেউ না চিনে থাকে), তাহলে কর্মক্ষেত্র থেকে সরাসরি বাসায় চলে আসুন।
১১। সর্বোপরি, এ অবস্থার দ্রুতই অবসান হবে আশা করি। তাই আতঙ্কিত হবেন না।
১২। সচেতনতা তৈরিতে সহয়তা করুন।
সংকলিত
Labels:
এলাকার উন্নয়ন
হিংসা নয় বরং একে অপরকে সহযোগিতার মাধ্যেমেই লক্ষে পৌছানো সহজ ।
একদিন সংখ্যা ৯, ৮- কে জোরে এক থাপ্পড় মারল।
তখন কাঁদতে কাঁদতে ৮ জিজ্ঞাসা করলো, আমাকে মারলে কেন ?
তখন কাঁদতে কাঁদতে ৮ জিজ্ঞাসা করলো, আমাকে মারলে কেন ?
৯ বলল, আমি বড় তাই আমার অধিকার আছে মারার।
এ কথা শুনে ৮, ৭- কে জোরে এক থাপ্পড় বসিয়ে দিল।
এ কথা শুনে ৮, ৭- কে জোরে এক থাপ্পড় বসিয়ে দিল।
৭ যখন ওকে মারার কারণ জানতে চাইলে ৮ ও বলল, আমি বড় তাই মেরেছি!
একই অজুহাত দেখিয়ে, এরপর ৭, ৬-কে;
৬, ৫-কে;
৫, ৪-কে;
৪, ৩-কে;
৩, ২-কে; আর ২, ১-কে মারল!
৬, ৫-কে;
৫, ৪-কে;
৪, ৩-কে;
৩, ২-কে; আর ২, ১-কে মারল!
হিসাব মত ১-এর শূন্য(০)কে মারা উচিত...
কিন্তু "১" মারা তো দূরের কথা,শূন্যকে কছে নিয়ে বললো, তুই আমার ছোটভাই সবসময়ে আমার পিছে থাকবি, কারণ তোকে যেন কেহই আঘাত করতে না পারে। তখন থেকে ১ আর শূণ্য(০) মিলে ১০(দশ) হয়ে
গেলো। তখন থেকে সব সংখ্যাই সন্মান করা শুরু করলো।
লক্ষনীয়:গেলো। তখন থেকে সব সংখ্যাই সন্মান করা শুরু করলো।
ছোট ছোট কারনে, নিজেদের মধ্যে ঝগড়া, লড়াই না করে, ব্যক্তিগত হিংসা বা অহঙ্কার দূরে সরিয়ে, আমরা যদি একে অন্যের হাতটা ধরতে পারি, আমাদের শক্তি বহু গুণ বেড়ে যায়।
সংকলিত
Labels:
এলাকার উন্নয়ন
বিল গেটস ৩ বিষয়ে পড়ার পরামর্শ দিলেন
ফের কলেজে ভর্তি হতে পারলে পড়াশোনার বিষয়বস্তু হিসেবে বেছে নিতেন আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স (এআই) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা,
এনার্জি বা বিদ্যুৎ ও বায়োসায়েন্স। গেলো সোমবার এক টুইটে এমনটা বললেন এ ধনকুবের বিল গেটস।
সম্প্রতি মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস তরুণদের দারুণ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। তাতে আছে ভবিষ্যতে তারা কী করবেন,
কোন পেশায় যাবেন বা কোন বিষয়ে পড়াশোনা করবেন তা নিয়ে নানান পরামর্শ।
আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স (এআই) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, এনার্জি বা বিদ্যুৎ ও বায়োসায়েন্স ।
বর্তমানে এ তিন বিষয়কে সবচেয়ে প্রতিশ্রুতিশীল হিসেবে উল্লেখ করে বিল গেটস বলেন,
এ বিষয়গুলোর কোনো একটিতে পড়াশোনা করে বিশাল প্রভাব রাখা যায়।
প্রযুক্তি ও অর্থনীতি খাতের বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, আসছে দু’দশকের মধ্যে প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে এতটাই পরিবর্তন আসবে
যে অনেক প্রতিষ্ঠান কাজের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্য নেবে। কারখানা, নির্মাণ প্রতিষ্ঠান,
এমনকি খুচরা বিক্রির দোকানগুলোতেও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহৃত হবে। এ ছাড়া শক্তির উৎস হিসেবে নবায়নযোগ্য শক্তি,
যেমন: সৌর ও বায়ুশক্তির ব্যবহার বাড়বে। আসছে ১৫ বছরের মধ্যেই বৈদ্যুতিক খাতে
অবিশ্বাস্য পরিবর্তন ঘটবে বলে মনে করেন বিশ্বের সবচেয়ে সম্পদশালী ব্যক্তি বিল গেটস।
তিনি বলেন , বায়োটেকনোলজি বা জীবপ্রযুক্তির প্রবৃদ্ধি দ্রুত ঘটছে। অনেক ব্যক্তিমালিকানাধীন
প্রতিষ্ঠান উন্নত ওষুধ তৈরি থেকে শুরু করে চিকিৎসা খাত উন্নত করতে কাজ করছে।
তাই এই তিন ক্ষেত্রের যেকোনো একটি এখন বেছে নেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
১৮ বছর বয়সের তরুণদের জন্য গেটসের পরামর্শ, ‘তোমাদের বয়সে আমি অনেক কিছু করেছি।
তোমরাও দ্রুত যেকোনো জায়গা থেকে অসমতার বিরুদ্ধে কাজ শুরু করে দিতে পারো।’
সূত্র: educarnival
Labels:
আই.সি.টি,
এটুআই,
ভিশন ২০২১,
শিক্ষার মান উন্নয়ন
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) এ পড়তে চায় যারা
এইচ.এস.সি পরীক্ষা শেষ করেই অনেক শিক্ষার্থী বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ভর্তি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন। স্বপ্নের ক্যাম্পাসে পা রাখতে হলে কীভাবে এগোবেন? পরামর্শ দিয়েছেন বুয়েট ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম—আসিফ ইকবাল
১. পড়তে হবে মনোযোগ দিয়ে
যতটুকু পড়বে, মনোযোগসহকারে পড়বে। সারা দিন পড়তে হবে এমন কোনো কথা নেই। কবে কোন বিষয়টা পড়বে, শুরুতেই সেটার একটা রুটিন করে নেওয়া ভালো।
২. প্রশ্নপদ্ধতি এবং মানবণ্টন সম্বন্ধে ধারণা
সিলেবাস এক হলেও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা এবং ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ধরনে বেশ পার্থক্য আছে। প্রশ্নপদ্ধতি, মানবণ্টন, সময় ইত্যাদি সম্বন্ধে একটা স্বচ্ছ ধারণা রেখে প্রস্তুতি নেওয়া উচিত।
৩. চোখ রাখো বিগত বছরের প্রশ্নে
বিগত বছরের বুয়েট এবং ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নগুলো অবশ্যই শুরু থেকে সমাধান করা উচিত। পুরোনো প্রশ্নগুলো দেখলে যেমন প্রশ্ন সম্পর্কে একটা ধারণা হবে, তেমনি প্রস্তুতির ফাঁকফোকরগুলোও ধরা পড়বে।
৪. পদার্থবিজ্ঞানে বেশ কিছু বই দরকার
পদার্থবিজ্ঞানের অঙ্কগুলো যেকোনো একটা বই থেকে না করে কয়েকটা বইয়ের সব অঙ্ক করতে পারলে ভালো। সূত্রের প্রমাণগুলো খুব ভালোভাবে বুঝতে হবে।
৫. গণিতে চাই চর্চা
গণিতের ক্ষেত্রে একের অধিক বই অনুসরণ না করে যেকোনো একটা বই অনুসরণ করে সব অঙ্ক করে ফেলো। যে অঙ্কগুলো তুমি পারো, সেগুলোও বারবার চর্চা করতে হবে। গণিতে ভালো করতে হলে চর্চার কোনো বিকল্প নেই।
৬. লিখে পড়ো রসায়ন
গণিতের মতো রসায়নেও যেকোনো একটা বই ভালোমতো অনুসরণ করা উচিত। বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলোর নিচে দাগ দিয়ে রাখবে। আর লিখে লিখে পড়লে মনে থাকে সব থেকে বেশি। চাইলে অন্যান্য বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলোও নোট করে রাখতে পারো।
৭. নিজের ‘স্টাইলে’ পড়ো
তুমি কোন বিষয়টা ভালো পারো আর কোনটা পারো না, কীভাবে পড়লে পড়া বুঝতে সুবিধা হয়—এসব তুমিই ভালো জানো। কোচিং কিংবা মডেল টেস্টের ওপর বেশি গুরুত্ব না দিয়ে নিজেকে সময় দাও। নিজেই নিজের ত্রুটিগুলো খুঁজে বের করো, নিজেই নিজের পরীক্ষা নাও।
৮. সবার আগে সুস্থ থাকা
সামনের চার মাস সুস্থ থেকে পড়াশোনা করা একটা বড় চ্যালেঞ্জ। অসুস্থ হয়ে দুইটা দিন নষ্ট করা মানেও অনেক বড় ক্ষতি। তাই অবশ্যই শরীরের প্রতি যত্ন নেবে। খাওয়া-ঘুম বাদ দিয়ে পড়তে গিয়ে অসুস্থ হয়ে যেয়ো না।
৯. বইয়ের সহায়ক ইন্টারনেট
বইয়ে সব বিষয় বিশদভাবে বলা থাকে না। কিছু বিষয় পুরোনো বই থেকে পড়ে নিতে হবে। চাইলে ইন্টারনেট থেকেও তথ্য সংগ্রহ করতে পারো। ইউটিউবে কিছু ভিডিও পাবে, যেখানে সহজ করে অনেক জটিল জিনিসও বুঝিয়ে দেওয়া হয়। বই পড়তে পড়তে একঘেয়ে লাগলে সেগুলোও দেখতে পারো।
১০. আত্মবিশ্বাসী হতে হবে
সত্যি বলতে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নগুলো এমন হয় যে জানা জিনিসগুলোও অনেক সময় গুলিয়ে যায়। তাই আত্মবিশ্বাস ধরে রেখে বারবার প্রশ্নটা পড়তে হবে, দেখবে উত্তরটা ঠিকই মাথায় আসবে। নিজের ওপর আস্থা রেখো।
সূত্র: educarnival
১. পড়তে হবে মনোযোগ দিয়ে
যতটুকু পড়বে, মনোযোগসহকারে পড়বে। সারা দিন পড়তে হবে এমন কোনো কথা নেই। কবে কোন বিষয়টা পড়বে, শুরুতেই সেটার একটা রুটিন করে নেওয়া ভালো।
২. প্রশ্নপদ্ধতি এবং মানবণ্টন সম্বন্ধে ধারণা
সিলেবাস এক হলেও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা এবং ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ধরনে বেশ পার্থক্য আছে। প্রশ্নপদ্ধতি, মানবণ্টন, সময় ইত্যাদি সম্বন্ধে একটা স্বচ্ছ ধারণা রেখে প্রস্তুতি নেওয়া উচিত।
৩. চোখ রাখো বিগত বছরের প্রশ্নে
বিগত বছরের বুয়েট এবং ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নগুলো অবশ্যই শুরু থেকে সমাধান করা উচিত। পুরোনো প্রশ্নগুলো দেখলে যেমন প্রশ্ন সম্পর্কে একটা ধারণা হবে, তেমনি প্রস্তুতির ফাঁকফোকরগুলোও ধরা পড়বে।
৪. পদার্থবিজ্ঞানে বেশ কিছু বই দরকার
পদার্থবিজ্ঞানের অঙ্কগুলো যেকোনো একটা বই থেকে না করে কয়েকটা বইয়ের সব অঙ্ক করতে পারলে ভালো। সূত্রের প্রমাণগুলো খুব ভালোভাবে বুঝতে হবে।
৫. গণিতে চাই চর্চা
গণিতের ক্ষেত্রে একের অধিক বই অনুসরণ না করে যেকোনো একটা বই অনুসরণ করে সব অঙ্ক করে ফেলো। যে অঙ্কগুলো তুমি পারো, সেগুলোও বারবার চর্চা করতে হবে। গণিতে ভালো করতে হলে চর্চার কোনো বিকল্প নেই।
৬. লিখে পড়ো রসায়ন
গণিতের মতো রসায়নেও যেকোনো একটা বই ভালোমতো অনুসরণ করা উচিত। বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলোর নিচে দাগ দিয়ে রাখবে। আর লিখে লিখে পড়লে মনে থাকে সব থেকে বেশি। চাইলে অন্যান্য বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলোও নোট করে রাখতে পারো।
৭. নিজের ‘স্টাইলে’ পড়ো
তুমি কোন বিষয়টা ভালো পারো আর কোনটা পারো না, কীভাবে পড়লে পড়া বুঝতে সুবিধা হয়—এসব তুমিই ভালো জানো। কোচিং কিংবা মডেল টেস্টের ওপর বেশি গুরুত্ব না দিয়ে নিজেকে সময় দাও। নিজেই নিজের ত্রুটিগুলো খুঁজে বের করো, নিজেই নিজের পরীক্ষা নাও।
৮. সবার আগে সুস্থ থাকা
সামনের চার মাস সুস্থ থেকে পড়াশোনা করা একটা বড় চ্যালেঞ্জ। অসুস্থ হয়ে দুইটা দিন নষ্ট করা মানেও অনেক বড় ক্ষতি। তাই অবশ্যই শরীরের প্রতি যত্ন নেবে। খাওয়া-ঘুম বাদ দিয়ে পড়তে গিয়ে অসুস্থ হয়ে যেয়ো না।
৯. বইয়ের সহায়ক ইন্টারনেট
বইয়ে সব বিষয় বিশদভাবে বলা থাকে না। কিছু বিষয় পুরোনো বই থেকে পড়ে নিতে হবে। চাইলে ইন্টারনেট থেকেও তথ্য সংগ্রহ করতে পারো। ইউটিউবে কিছু ভিডিও পাবে, যেখানে সহজ করে অনেক জটিল জিনিসও বুঝিয়ে দেওয়া হয়। বই পড়তে পড়তে একঘেয়ে লাগলে সেগুলোও দেখতে পারো।
১০. আত্মবিশ্বাসী হতে হবে
সত্যি বলতে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নগুলো এমন হয় যে জানা জিনিসগুলোও অনেক সময় গুলিয়ে যায়। তাই আত্মবিশ্বাস ধরে রেখে বারবার প্রশ্নটা পড়তে হবে, দেখবে উত্তরটা ঠিকই মাথায় আসবে। নিজের ওপর আস্থা রেখো।
সূত্র: educarnival
Labels:
শিক্ষার মান উন্নয়ন
July 2019
- ১৫ ই আগষ্ট
- ১৬ ডিসেম্বর ২০১৬
- ২৬ শে মার্চ
- Birthday Party
- Happy New year -2017
- kadamgachi
- new year -2017
- samara
- software
- uno
- আই.সি.টি
- আইসিটি
- আউটসোর্সিং
- আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস- ২০১৮
- ইউএনও
- ইতিহাস
- উন্নয়ন মেলা ২০১৮
- এটুআই
- এলাকার উন্নয়ন
- এসএসসি ফলাফল ২০১৭
- ঐপাহাড়পুর
- কবিতা
- করোনা
- কুইজ
- কৃষি
- কোরনা-১৯
- ক্রিকেট
- ক্রীড়া
- খেলাধুলা
- গণিত
- জয় বঙ্গবন্ধু
- জয় বাংলা
- টিউরোরিয়াল
- ডিজিটাল ক্লাস রুম
- তথ্য আপা
- ত্রান
- নওগাঁ জেলা
- নকল
- নির্দেশনা
- প্রশাসন
- প্রাইমেরী স্কুল
- ফুটবল
- ফ্রিল্যান্সিং
- বঙ্গবন্ধু
- বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট - ১
- বিএমডিএ
- বিজ্ঞান ও প্রযু্ক্তি ক্লাব
- বিজ্ঞান ও প্রযু্ক্তি সপ্তাহ
- বিদ্যাসাগর ইন্সটিটিউট
- বিশ্বকাপ ২০১৮
- ভিশন ২০২১
- ভিশন-২১
- ভ্রাম্যমান আদালত
- মাদকাসক্তি নিরাময়
- মাদার অফ হিউম্যানিটি
- মুক্তিযুদ্ধ
- মুজিবনগর দিবস
- রোভার স্কাউট
- শাটডাউন
- শিক্ষা বৃত্তি
- শিক্ষার মান উন্নয়ন
- শুভ নববর্ষ '১৪২৪
- সমস্যা
- সমাধান
- সহস্র সুমন
- সামাজিক উন্নয়ন
- স্বাস্থ্য সেবা
- স্যাটেলাইট
- Display All